ডেস্ক নিউজ:
ফেসবুকের মালিকানাধীন হোয়াটসঅ্যাপ কয়েকদিন আগে ফাইল শেয়ারিং নামে নতুন একটি ফিচার চালু করে। ব্যবহারকারীদের জন্য বেশ কার্যকরী হওয়ায় ইতিমধ্যে সাড়া ফেলেছে ফিচারটি। বিশেষ করে অফিসিয়াল কাজে অনেকে নিয়মিতই এটা ব্যবহার করেন।
হোয়াটসঅ্যাপের সর্বশেষ ভার্সনটি দিয়ে একবার সর্বোচ্চ ১০০ মেগা ফাইল পাঠাতে পারেন গ্রাহকরা। ফলে বাইরে থেকেও অফিসের কাজ করা অনেকটা সহজ হয়ে উঠেছে। কিন্তু নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা বলছেন, হোয়াটসঅ্যাপের ফাইল শেয়ারিং ফিচারের মাধ্যমে সাইবার অপরাধীরা আক্রমণ করতে পারে। ফলে বেশ প্রয়োজনীয় এ সুবিধাটি কোনও কোনও সময় হয়ে উঠতে পারে বিপদের কারণ। তাই ব্যবহারকারীদের সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন তারা।
ফাইল শেয়ারিং ফিচারের সাহায্যে মোবাইলে ম্যালওয়্যার ছড়ানো কঠিন কোনও কাজ নয়। এ ক্ষেত্রে সাইবার অপরাধীরা ম্যালওয়্যার ফাইলটি ব্যবহারকারীর কাছে পাঠান। গ্রাহক যদি সেটা বুঝতে না পেরে ওপেন কিংবা ডাউনলোড করেন তাহলেই হবেন আক্রমণের শিকার। ফলে তার ফোনে থাকা সব গুরুত্বপূর্ণ তথ্য নষ্ট কিংবা হ্যাক হয়ে যেতে পারে।
ফাইল শেয়ারিং ফিচারের মাধ্যমে সংঘটিত সাইবার আক্রমণ থেকে বাঁচতে নিজেকে সতর্ক থাকতে হবে। অপরিচিত কোনও ঠিকানা থেকে ফাইল এলে সেটা ওপেন না করে বরং ব্লক করে দিতে হবে। এছাড়া অপরিচিত কারও কাছ থেকে আসা ফাইল দেখার সঙ্গে সঙ্গে সেটাকে স্প্যাম হিসেবে চিহ্নিত করে তার বিরুদ্ধে রিপোর্ট করারও পরামর্শ দিয়েছেন নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা।
হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে ছড়াতে পারে ভাইরাস
পড়া যাবে: [rt_reading_time] মিনিটে
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।